পরীমনি দাবি করেন যে, তিনি শরিফুল রাজকে ছাড়বেন না এবং সন্তানের খোঁজ রাখেন না এই বিষয়ে পরীমনি এবং শরিফুল রাজের সম্পর্কের গোলমালের সম্বন্ধে অন্যান্য সংবাদগুলির উৎসন্ধানের মাধ্যমে আরো তথ্য উন্নীত।
তবে আনন্দবাজার ডিজিটালের কাছে পরী ফের বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন শরিফুল রাজ প্রসঙ্গে। নায়িকার দাবি, সন্তান রাজ্যে কোন খোঁজ রাখেন না রাজ।
নাম প্রকাশ না করলেও রাজকেই ইঙ্গিত করে পরী মণির ভাষ্য, ‘আমরা যখন আলাদা হয়ে যাই, তখন থেকেই বাচ্চার কোনো খোঁজ নেয়নি সে। বাচ্চাকে ওন (আপন) না করেই কেউ যদি বলে বেড়ায় যে সে বাচ্চাকে ওন করে, সেটাকে ভুয়া ছাড়া আর কী বলা যেতে পারে। ওই মানুষটিকে আমি ছাড়ব না। যাঁরা মায়েরা আছেন, যাঁরা বাচ্চা গর্ভে ধারণ করেন, তাঁরা বুঝবেন, আমি কোন জায়গা থেকে এই কথাগুলো বলছি।’
নায়িকা আরও বলেন, ‘ভুয়া সম্পর্ক দিয়ে বাচ্চাকে ইস্যু করে এখানে কেউ কোনো কিছু বলার বা দাবি করার কোনো সুযোগ নেই। এ পর্যন্ত যে মানুষটি বাচ্চার কোনো খবরই নেয়নি। আর নেবেই–বা কেন? বাচ্চা তো শুধুই আমার। জন্মের পর থেকে বাচ্চার সব দায়িত্বই তো আমি নিয়েছি, আমিই পালন করছি। আমারই থাকবে। বাচ্চার জন্য আর কারোর দরকার নেই। ওই মানুষটির নাম আমি মুখে আনতে চাই না। উচ্চারণই করব না। দরকারও নেই।’
রাজকে নিয়ে পরীর ভাষ্য, ‘ওই মানুষটির প্রতি রাগ, ক্ষোভ, অভিমান আছে। কিন্তু তার প্রতি কোনো আবেগই কাজ করে না আমার। তার প্রতি ভালোবাসা, সম্মান একদমই নেই। আর যেখানে ভালোবাসা, সম্মান থাকে না, রাগ থেকে খেপে গিয়ে একটা কথা বলতে গেলে মানুষ অসম্মানিত হয়। সে আমার বাচ্চার বাবা, এ বিষয়টি তো মুছে ফেলতে পারব না। এ কারণে তাকে নিয়ে অসম্মানজনক কথা মুখে আনতে পারি না। তবে সে যতটুকু অসম্মান ডিজার্ভ করে, সেটুকু থেকে তাকে তো বাঁচাতে পারব না। সেই অসস্মানটা পুরো দুনিয়া নয়, আমিই তাকে করব। কারণ, সে সেটি ডিজার্ভ করে।’
প্রকাশক : মোঃ মাসুদ রানা, সম্পাদক: শাহজাদা সামস ইবনে শফিক,বার্তা সম্পাদক: সম্রাট আওরঙ্গজেব ইবনে শফিক
নির্বাহী সম্পাদক: মো শরিফুল ইসলাম (রবিন)। সম্পাদকীয় কার্যালয় : ১২০/এ মতিঝিল, সি/এ আর এস ভবন, ৩য় তলা, স্যুট-৪০২, ঢাকা-১০০০
© All rights reserved © 2019 banglarraz24.com