তুমি নেই আছে শুধু তোমার স্মৃতি রেখে যাওয়া আদর্শ। ভুলি নাই ভূলবো না আজীবন জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। যে সারা দিনে একবার বলবে যে আমি বাংলাদেশকে ভালোবাসি সে কখনো বাংলাদেশের ক্ষতি করতে পারবে না । কথাটি বলেছিলেন ঢাকা ১৬ আসনের ৪বারের সফল সংসদ সদস্য আলহাজ্ব ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ (এমপি)। একজন মেধাবী, দক্ষ, ত্যাগী, যোগ্য, সৎ ও পরিশ্রমী আদর্শবান নেতার সঠিক নেতৃত্বই একটি দেশ তথা জাতিকে সাফল্যের স্বর্ণ শিখরে পৌঁছাতে সাহায্য করে।
কিন্তু এ লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য নেতার একটি সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ও উদ্যমি প্রচেষ্টা থাকা আবশ্যক। এমনই জনপ্রতিনিধি হচ্ছেন ঢাকা ১৬ আসনের বারবার নির্বাচিত সংসদ সদস্য ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয় এর স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবং পল্লবী থানার সফল সভাপতি আলহাজ্ব ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ (এমপি)।
যার কোনো ক্যাডার নেই, নেই সিন্ডিকেট, যার জনগণই হৃদপিন্ড। ২০০৮ সালে সংসদ সদস্য হওয়ার পর থেকেই একেবারে প্রান্তিক মানুষের সাথে মিশে নানান উন্নয়ন কাজ ত্বরান্বিত করছেন। সেই সাথে বিচার-পঞ্চায়েত থেকে শুরু করে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন সকল শ্রেণিপেশার মানুষের জন্য। এলাকার রাস্তা-ঘাট, কালভার্ট, ব্রিজ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ক্রীড়াসহ নানান খাতে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ করে সবমহলে আজ তিনি সমাদৃত ও প্রশংসিত।
এলাকায় রয়েছে অনেক শুনাম, ঢাকা ১৬ আসনের স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দার সাথে কথা বলে জানা যায় যে, আলহাজ্ব ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ তাদের মনের একেবারে কাছে রয়েছেন, তারা বলেন আমরা কখনো আমাদের সংসদ সদস্য এর কাছে নিরাস হয়নি।কেননা আমরা যে, সময় তার সাথে দেখা করা প্রয়োজন মনে করেছি তখনি আমরা তাকে নিজের পাশে পেয়েছি, রাত তিনটার সময় ও আমরা তাকে তার অফিসে পেয়ে থাকি। আজ থেকে ১০/১২ বছর আগে মিরপুরের বেশ অনেক জায়গা বিভিন্ন সন্ত্রাসীর আস্থানা ছিলো কিন্তু আজ সে গুলো নেই।
ছিলো পানির সমস্যা ছিলো চাঁদাবাজের ভয় বাড়ি বানালে লাগতো চাঁদা চোঁখ ঘুরালে জায়গা দখল। আজ এই তো কাল ওই নিজের বাপের সম্পত্তি মনে করে ভূমিদস্যূরা জায়গা দখল করতো। আমাদের মা বোনেরা দিনের বেলায় রাস্তায় হাটতে পারতো না।যা আমাদের মাননী সংসদ সদস্য আলহাজ্ব ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ্ নির্বাচিত হবার পর গোটা ১৬ আসনের প্রতিটি এলাকার বাসিন্দাদের সাথে বিভিন্ন ভাবে আমাদের প্রতিদিনের সমস্যা গুলো জেনে তা সুষ্ঠু সমাধান করেছেন। যা আজ আপনাদের কাছে সুস্পষ্ট রহিয়াছে।
মিরপুরের অনেক রাস্তা-ঘাটে কমেছে চাঁদাবাজি কমেছে ভূমি দস্যূদের উৎপাত সমাধান হয়েছে পানি সহ বেশ কিছুর সমস্যার। সমাধান হয়েছে মসজিদ মন্দির মাদ্রাসার । দেখতে দেখতে এগুলো হয়েছে এই ১২ থেকে ১৩ বছরের মধ্যে।
আমরা যখন প্রথম আলহাজ্ব ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ্কে নির্বাচিত করি। তিনি আমাদের ও গোটা ১৬ আসনের জনগনের কাছে শপথ করে ছিলেন যা আজ বাস্তবে রুপ লাভ করেছে। আজ আমরা বিনা ভয়ে রাস্তাই হাঁটতে পারি আমাদের মা-বোনরা সুন্দর ও সুষ্ট ভাবে রাস্তায় চলা ফেরা করতে পারে আমাদের সন্তানেরা স্কুল মাদ্রাসায় যেতে পারে ।
তার সাথে তিন তিন বার জনগণ নিজের প্রতিনিধি হিসেবে বেছে নিয়েছে তাকে। ইতিমধ্যে এলাকাবাসীর কাছে আস্থার প্রতিক হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে এই হাস্যজ্জোল মানুষটি। আদর্শ ও ন্যায় নীতির মধ্যে থেকে এলাকার মানুষের পাশে থাকাই এ আদর্শ মানুষটির লক্ষ্য।কোন কিছুর লোভ লালসা আর হিংসা তাকে তোয়াক্কা করতে পারেনি। মিরপুরের ঐতিহ্যবাহি মোল্লা পরিবারে তার জন্ম বাবা আলহাজ্ব হারুন অর রশিদ মোল্লাহ্, তিনি ছিলেন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও মিরপুরের মুক্তিযোদ্ধাদের অন্যতম সংগঠক ও পরিছন্ন রাজনীতিবিদ সাবেক সংসদ সদস্য তিনি গোটা মিরপুরের জনগনের বন্ধু । সেই বাবার আদর্শ নিজের মনে লালন করে দিনে রাতে জনগনের সেবায় নিয়োজিত রয়েছেন আলহাজ্ব ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ ।
এসব কারনেই এলাকার অনেকেই প্রশংসা করেন তার। স্থানীয় সাংবাদিদের কাছেও তিনি খুবই প্রিয়। ছাত্র জীবন থেকেই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে সরাসরি জড়িত ।বাবার হাত ধরেই তিনি রাজনীতিতে আসেন। শিক্ষা জীবনে ছিলেন তিনি মেধাবী ছাত্রনেতা। বর্তমানে তিনি ঢাকা ১৬ আসনের সংসদ সদস্য। তিনি ছোটবেলা থেকে এলাকাবাসির তথা তরুণ সমাজের কাছে তার মেধা ও সামাজিক কার্যক্রমের মাধ্যমে ব্যাপক গ্রহণ যোগ্যতা অর্জন করেন।এ নেতা ঢাকা ১৬ আসনের প্রতিটি এলাকায় সামাজিক সংগঠন থেকে শুরু করে খেলাধূলা সহ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আনন্দ-বিনোদনের ব্যবস্থা করেন।
এছাড়া তিনি নিজেও শিল্পী সমাজে বসবাসকারী সাধারণ নাগরিকের জীবনের নিরাপত্তার জন্য ঢাকা ১৬ আসনের প্রতিটি রাস্তা-ঘাট নির্মাণসহ নিজ উদ্যোগে সামাজিক কার্যক্রমে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন।
ঢাকা ১৬ আসনে রয়েছে তার ব্যাপক গ্রহণ যোগ্যতা। ঢাকা ১৬ আসনের প্রার্থী হিসেবে বিশাল জন সমর্থন নিয়ে বিপুল ভোটে জাতীয় একাদ¦শ নির্বাচনে বিজয়ী হন। বর্তমানে এলাকাবাসীর কাছে ব্যাপক জনপ্রিয় ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত লাভ করেছেন আলহাজ্ব ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ ।
দলমত নির্বিশেষে সাধারণ নাগরিকদের সেবা নিশ্চিত করতে আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। বিশেষ করে পরিচ্ছন্ন কার্যক্রম, মশকনিধন, ড্রেনেজ ব্যবস্থা উন্নয়নের মাধ্যমে জলবদ্ধতা দুরীকরণ সহ বিভিন্ন নাগরিক সমস্যা সমাধানের পরিকল্পনা মাফিক আদর্শ এলাকা গড়ে তোলার প্রত্যশা নিয়ে উন্নয়ন কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
আলহাজ্ব ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ নিজের বাবার আদর্শকে ধারন করে বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের মাধ্যমে সমাজের দুঃখি মানুষের পাশে থেকে সেবা করে যাচ্ছেন। শুধু সংসদ সদস্য হিসেবেই নয় স্থানীয় রাজনীতিতে তৃণমূল নেতা কর্মীদের কাছে তার গ্রহণ যোগ্যতা ব্যাপকভাবে সমাদৃত।
বর্তমানে ঢাকা ১৬ আসনের ৮৫% কাজ সম্পূর্ন হয়েছে ও ১৫% কাজ চলমান রয়েছে এ ব্যাপারে আলহাজ্ব ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ দৈনিক অগ্নিশিখার প্রতিবেদককে বলেন, যত দ্রুত যথা সম্ভব আমার চলমান কাজগুলো সম্পূর্ন করবো। আমার ঢাকা ১৬ আসনের কোন ধরনের সমস্যায় সাধারন মানুষ ভুক্তভোগী হোক এটা আমি চাই না। এছাড়াও কিছু কিছু কাজ চলমান রয়েছে সে গুলো খুব শিঘ্রিরী সমাপ্ত হবে আশা রাখি।
এলাকায় উন্নয়নের চিত্র সরেজমিন অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ঢাকা ১৬ আসনের এলাকার চিত্র পাল্টে দিয়েছেন এ সংসদ সদস্য। ঢাকার বিভিন্ন আসনের চেয়ে ও তার অনেকটা ব্যতিক্রম এই ১৬ আসন। সব স্থান থেকে এখানে উন্নয়নের চিত্র আলাদা। উদ্দ্যেগ থাকলে সব কিছুই সম্ভব তার প্রমান ঢাকা ১৬ আসনের ৩ বারের সফল সংসদ সদস্য আলহাজ্ব ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ (এমপি)।
এই ঢাকা ১৬ আসনের প্রতিটি গলির রাস্তা-ঘাট মেরামত সম্পন্ন করেছেন তিনি। ড্রেন ও ফুটপাথ করেছেন সাধারন মানুষের হাটার নির্ভরযোগ্য স্থান হিসেবে এবং অন্ধদেও প্রতিক চিহ্ন যাতে অন্ধরা ওই চিহ্ন ধরে হেটে যেতে পারেন। এছাড়াও তিনি ঢাকা ১৬ আসনের মসজিদ মাদরাসা এতিম খানা নির্মান প্রকল্পের কাজও করেছেন।
এলাকাকে পরিছন্ন রাখতে তিনি নিজ উদ্দ্যেগে পরিছন্নতা অভিযান পরিচালনা করেন। এলাকায় বিভিন্ন ভেজাল বিরোধী অভিযানেও তিনি সংক্রিয় ভূমিকা পালন করছেন। তিনি এই প্রতিবেদককে বলেন আমার আসন আগে একটি ক্রিমিনাল জোন হিসেবে পরিচিত ছিল যা আমি সংসদ সদস্য হবার পর এই ১৬ আসনের সেই চিহ্নিত সন্ত্রাসী চাঁদাবাজি, দখলবাজি থেকে মুক্ত করেছি তবুও কেউ যদি গোপনে এসব অপরাধ করে থাকে তাহলে সে বিষয় যদি আমাকে আবগত করা হয় তাহলে আমি তাৎক্ষনিক ভাবে আইনি ব্যবস্থা গ্রহন করিব। তিনি আরো বলেন আমি ইলিয়াস মোল্লাহ চাঁদাবাজ না আমি কাউকে চাঁদাবাজি ও করতে দিবো না, আমি সন্ত্রাসি করি না, কাউকে আমি সন্ত্রাসী করতে দিবো না আমি মাদক খাই না আমি কাউকে মাদক খেতে ও ব্যাবসা করতে দিবো না । আমি আমার আসন থেকে মাদক নামের বিষ উচ্ছেদ এর জন্য বার বার অভিজান চালিয়েছি ও বেশ কিছু স্পট উচ্ছেদ করেছি এবং যতদিন এই বিষ আমার আসনে থাকবে ততদিন আমার এই অভিযান চলমান থাকবে।
তিনি আরো বলেন আমি মনে করি আজ আমার ১৬ আসনের জনগণ খুবই না হলে আগের চাইতে বেশ ভালো আছে, মাননী প্রধান মন্ত্রী আমাকে মনোনয়ন দিয়েছেন, জনগণ আমাকে বিপুল ভোটে নির্বাচিত করেছে, আমি যতদিন বাঁচবো জনগনের পাশে থাকবো, আমি যতদিন বাঁচবো জনগনকে ভালোবাসবো।