ডায়াবেটিসের টাইপ ২ এর লক্ষণ ধীরে ধীরে দেখা দেয়। এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হতে পারে:
ঘনঘন প্রস্রাব হওয়া ও পিপাসা লাগা
মূলকথাঃ
বাংলাদেশে বসবাসরত ৮ জনের মধ্যে ১ জন প্রাপ্তবয়স্ক টাইপ ২ ডায়াবেটিস-এ ভোগে যাদের মধ্যে বেশিরভাগ এ বিষয়ে অজ্ঞ। টাইপ ২ ডায়াবেটিস এর রোগীদের রক্তে সুগার বা গ্লুকোজের মাত্রা অতিরিক্ত থাকে। শরীরে ‘ইনসুলিন’ নামের হরমোনের সমস্যার কারণে টাইপ ২ ডায়াবেটিস রোগ দেখা দেয়। ইনসুলিন আপনার রক্তে গ্লুকোজ তথা সুগারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে এবং শক্তি উৎপাদন করে। রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বেড়ে গেলে এটা রক্তনালী, স্নায়ুতন্ত্র, চোখ, হৃদপিন্ড, লিভার, এবং কিডনি ড্যামেজ/ ক্ষতিগ্রস্থ করে। টাইপ-২ ডায়াবেটিস দৃষ্টিশক্তি হারানো, এবং হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয়ে যাওয়ার মত বিভিন্ন মারাত্মক রোগের ঝুঁকিও বাড়াতে পারে। পরিমিত ডায়েট, নিয়মিত শরীরচর্চা, এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ গ্রহণ রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতি কমাতে সাহায্য করে।
লক্ষণঃ
টাইপ ২ ডায়াবেটিস রোগীদের নিম্নোক্ত লক্ষণ দেখা দিতে পারে:
অতিরিক্ত পিপাসা
ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া
অতিরিক্ত ক্ষুধা, ক্লান্তি
ওজন কমে যাওয়া
চোখের দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যাওয়া
ক্ষত সহজে না শুকানো
স্পর্শ ও ব্যথার অনুভূতি কমে যাওয়া
এ ধরনের লক্ষণ দেখা দিলে প্রয়োজনীয় সহযোগিতার জন্য প্রাভার বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সাথে অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করুন ১০৬৪৮ এ।
কারণ:
যেকোনো বয়সেই টাইপ ২ ডায়াবেটিস হতে পারে তবে শিশু বা তরুণদের তুলনায় মধ্য-বয়সী এবং তুলনামূলক বয়স্করা এ রোগের ঝুঁকিতে বেশি থাকেন।
অন্য যে বিষয়গুলোর জন্য ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়:
নিকটজনের কারো টাইপ ২ ডায়াবেটিস বা ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স থাকলে প্রি-ডায়াবেটিস অর্থাৎ রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি কিন্তু ডায়াবেটিসের
চিকিৎসাঃ
১ম ধাপ: রোগ নির্ণয়
টাইপ ২ ডায়াবেটিস সাধারণত কিছু রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে শনাক্ত করা হয়।
২য় ধাপ: ব্যবস্থাপনা/ ম্যানেজমেন্ট
যদিও আমরা জানি যে এই রোগের কোনো নিরাময় নেই, তবে ডাক্তারের নির্দেশিত জীবনধারা মেনে চললে সুস্থ থাকা সম্ভব।
নিজের অথবা আপনজনকে নিয়ে চিন্তিত? প্রাভার বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সাথে ভিডিও কনসালটেশন বা সরাসরি পরামর্শ নিয়ে সম্ভাব্য ডায়াবেটিস নির্ণয় ও নিয়ন্ত্রনে সহায়তা নিন।
আরও পড়ুন : খুশকি তাড়িয়ে হোক বসন্ত উদযাপন